স্টাফ রিপোর্টার : ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার নেপা ইউনিয়নের সলেমানপুর গ্রামে ভুমিহীন-অসহায় পরিবারের মাঝে মুজিব বর্ষের ১৮ ঘর নির্মান করে দেওয়া হয়েছে। ঘর নির্মানে পর ঝিনাইদহ-৩ আসনের এমপি শফিকুল আজম খান চঞ্চল আনুষ্ঠানিক ভাবে ভুমিহীন-অসহায় ১৮টি পরিবারের মাঝে ঘর হস্তান্তর করেন।
কিন্তু মুজিব বর্ষের ঘর হস্তান্তরের প্রায় এক বছর পর মুজিব বর্ষের ঘর নির্মান মিস্ত্রি হামিদুর রহমানের বিরুদ্ধে ভুমিহীন-অসহায় ১৮টি পরিবারের কাছ থেকে ঘর দেওয়ার নামে অর্থ আদায়ের একটি মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে।
আর এ অভিযোগের কারন তদন্তে গত সোমবার বিকালে নেপা ইউনিয়নের সলেমানপুর গ্রামের আশ্রয়ন প্রকল্প দুই এ আশ্রয়ন এলাকায় বসবাসকারী সকল ভুমিহীন পরিবারকে নিয়ে এক গণশুনানী শুরু হয়। গনশুনানীতে মুজিব বর্ষের ঘর নির্মান মিস্ত্রি হামিদুর রহমানের বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগটি মিথ্যা বলেই প্রমানিত হয়েছে।
আশ্রয়ন এলাকায় বসবাসকারী সকল ভুমিহীন পরিবারকে নিয়ে অনুষ্ঠিত গণশুনানীতে উপস্থিত ছিলেন মহেশপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নয়ন কুমার রাজবংশী, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার মেহেরুননেছা, নেপা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সামছুল আলম মৃধাসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
মুজিব বর্ষের ঘর নির্মান মিস্ত্রি হামিদুর রহমান জানান, আমার কাছ থেকে কিছু সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করেছিল সুবিধা ভোগী ময়নুল মিস্ত্রি ও কামরুল ইসলাম নামের দু’ ব্যাক্তি। আমি মিস্ত্রি কাউকে কোন সুবিধা দেওয়ার ক্ষমতা রাখিনা বলে জানালে তারা আমার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অভিযোগটি তুলেছে।
Leave a Reply